ফ্যাশন কখন রুচিবিকৃতি ও মানসিক অসুস্থতা

সাইয়িদা সাদিয়া গজনভী ।।

১৯৩৫ সালে জার্মানির ডাক্তার ম্যাকিংস হারশফিল্ড প্রথমবারের মতো এক অদ্ভুত রোগের মুখোমুখি হলেন। তাঁর বিশ্লেষণী প্রবন্ধগুলোতে এটাকে তিনি পোশাক বিকৃতির ফ্যাশন বা ফ্যাশনের রুচিবিকৃতি নাম দিয়েছেন। রোগটির স্পষ্ট লক্ষণ হলো, রোগী পুরুষ হলে তার প্রবল মোহ জাগবে মেয়েলি পোশাক পরিধান এবং নিজেকে মেয়েদের মতো করে উপস্থাপনের। প্রথম প্রথম সে একাকী মেয়েলি প্রসাধনীতে নিজেকে সাজিয়ে আয়নায় পরখ করবে। এক ধরনের ‘তৃপ্তি’ উপভোগ করবে। এরপর ক্রমাগত সে মেয়েলি ম্যাকআপের পরিমাণ বাড়াতে বাড়াতে থাকবে যে সাজগোজের পর তাকে পুরোদস্তুর একটি লাস্যময়ী তন্বী ও আবেদনময়ী নারী মনে হবে। দিনদিন যখন এরূপ চলনে তার পুলক অনুভুত হতে থাকবে-এখন সে নীরবে নিভৃতে এরূপ কাণ্ডে সীমিত না রেখে লোকারণ্যেও এভাবে হাজির হতে স্বাচ্ছন্দবোধ করবে। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে এই মেয়েলে আচরণ আকারে-ইঙ্গিতেই হয়। যেমন- মেয়েদের মতো লম্বা চুলে নুপুর-ঘুঙুরের মতো অলঙ্কার পেঁচিয়ে নেওয়া। অথচ বাবরি স্টাইলের লম্বা চুল ছিলো একসময় গোত্রের সর্দারসুলভ আভিজাত্যের প্রতীক। কিন্তু মেয়েদের মতো করে তাদের কেশবিন্যাস দেখে পেছন থেকে দেখলে মেয়েই মনে হবে।

ম্যাকিংস হারশফিল্ড এর প্রথম পর্যবেক্ষণ ও গবেষণালব্ধ অভিমত প্রকাশের পর বৃটেন ও আমেরিকার মনোবিদগণ অধিকতর গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন এটা স্রেফ বাজে অভ্যাস পর্যায়ে মন্দ প্রবণতাই নয় বরং রীতিমতো একটি মানসিক রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সবসময় ভাবনায় তলিয়ে যেতে থাকে; মন-মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে উঠে এবং নিভৃতচারণ ও নিঃসঙ্গতা ভালো লাগে। এই অবস্থাকে হীনমন্যতার অন্যরূপ বলা যায়। কিন্তু বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, এধরনের পুরুষের মধ্যে যখন মেয়েলি পোশাকে সজ্জিত থাকে তখন শতগুণ আত্মবিশ্বাস দেখা যায়। স্বাভাবিক অবস্থায় যখন কোনো পুরুষ মেয়েলি পরিচ্ছদে উপস্থাপিত হয় তখন স্বভাবতই তার মধ্যে একটি লজ্জা ও বিব্রতবোধ পরিদৃষ্ট হয়। অথচ এই ধরনের লোকগুলো বারবার নিজেকে মেয়েলি পোশাকে উপস্থাপন করে আর এতই প্রবল আত্মবিশ্বাস বোধ করে। এর সমান্তরালে আরেকটি বাস্তবতা হলো, জেদ, আত্মবিশ্বাস কিংবা বিকৃতি তৃপ্তি যাই থাকুক- সর্বাবস্থায় একটি পাপবোধ তাকে বরাবরই বিদ্ধ করে। উপরিউক্ত অবস্থা সবসময় প্রকাশ না পেলেও অন্তর্নিহিত রসায়ন হিসেবে তার সত্তায় অন্তঃসলীলার মতো বয়ে যায়।

প্রথমে অনেকের ধারণা ছিলো, প্রাপ্তবয়স্ক কুমার অথবা শারিরিক অক্ষমতাসম্পন্ন কিছু লোক নিজের দৈহিক দুর্বলতার ফলে নিজেকে মহিলাদের মতো ভেবে সান্ত্বনার পথ বেছে নেন। কিন্তু পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, এই ধরনের ফ্যাশনগত রুচি বিকৃতির শিকার লোকদের ৬৬% শতাংশই বিবাহিত। কৌতুকপ্রদ ব্যাপার হলো, তাদের গরিষ্ঠসংখ্যক ব্যক্তি সংসার জীবনে সুখী।

অন্যদিকে তারা লোকজনের অনুকৃতির বৃত্তে বন্দি হয়ে পড়ে এবং নিজে নিজে সারাদিন ভাবতে ভাবতে নিজের অপরাধবোধই কেবল বাড়াতে থাকে।

একেবারে অক্ষরে অক্ষরে এই অবস্থা মেয়েদের মধ্যেও দৃষ্টিগোচর হয়। কথিত আছে, সাধারণ মেয়েদেরকে শারিরিকভাবে দুর্বল ভাবা হয় এবং রোজী-রোজগারের কঠোর কায়িক শ্রমের ক্ষেত্রে তারা অপারগ বিবেচিত হয়। এই অবস্থার বিপরীতে তারা নিজেদের পুরুষালী অবয়বে অধিকতর নিরাপদ মনে করেন। অপরাগতার দিকটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। জীবিকা-উপার্জনের বাধ্যবাধ্যকতার কথা বাদ দিলেও কতিপয় মহিলা অকারণে এমন পুরুষালী পোশাক-পরিচ্ছদেই স্বাচ্ছন্দবোধ করেন।
একটি মেয়ে প্রথম তার পোশাকের হাতা ইত্যাদি কেটে শার্টের আকারে গোল গলার জামা পরতে শুরু করে। তার প্যান্টের সঙ্গে পুরুষশোভন রঙের জামা এবং হিল ছাড়া স্লিম জুতো পরতে শুরু করে। পুরুষালী কথাবার্তা আর ও পুরুষসুলভ বাচনভঙ্গি রপ্ত করে নিয়েছে। তবে নিজেকে ‘রূপান্তরিত পুরুষ’ বলে দাবি করতো।

মনস্তত্ত্বে এক ধরনের রোগের নাম ‘সামগ্রি আসক্তি’। এই ধরনের ফোবিয়ায় যারা আক্রান্ত তাদের কোনো বস্তু পছন্দ হলেই সেরেছে ! যেখান থেকেই হোক সেই জিনিস তাকে সংগ্রহ করতেই হবে। যার কাছেই দেখা যাক, তার সেটা ভালো লাগবেই। যেমন প্যানসিলের মতো হীলের জুতোর ব্যাপারে যদি কোনো পুরুষের দুর্বলতা তৈরি হয় তো যে মেয়ের কাছে তা দেখবে তার সঙ্গে সে একটি সংযোগ সম্পর্ক অনুভব করবে। এ-জন্যই মেয়েটি সুন্দরী হওয়ায় আবশ্যক নয়।

ফ্যাশনের বেলায় রুচি বিকৃতি আর বস্তু-সামগ্রির প্রতি আসক্তি দুটি আলাদা বিষয়। মনস্তত্ত্ববিদদের মতে কেউ যদি ডোরাকাটা, রং-বেরঙের পোশাক পছন্দ করে এমনকি কিনে পরতেও শুরু করে এটা ফ্যাশনে বিকৃতি রুচির সূচক নয় বরং নিজেকে বিপরীত লিঙ্গের সঙ্গে পুরোপুরি সাদৃশ্যপূর্ণ করার কসরত।

ভারতে একসময় কুস্তিগীর পলোয়নরা রেশমি কাপড়ে বেনারসির কাজ-করা রুমাল (গামছার মতো গলায় ঝুলানো) বাঁধতো। এরপর ভুসকি ধরনের কাপড় মাপলার পড়ার রেওয়াজ দেখা যায়। সম্প্রতি গানবাজনা ও নাট্যজগতের সঙ্গে যুক্ত লোকজনদের সব ধরনের মেয়েলি পোশাক পরতে দেখা যাচ্ছে। জামদানী, ব্রেভকাট স্কাট তো হরদম গুরুত্বের সঙ্গেই পরা হচ্ছে। ভারতীয় উপমহাদেশে হিন্দু পুরুষেরা গলায় এক ধরনের চিকন রশি ঝুলিয়ে রাখে। ধনীশ্রেণির হিন্দুরা এর সঙ্গে একটি স্বর্ণের চেইন ব্যবহার করেন। আজকাল প্রায় উঠতি তরুণ গলায় নানান কারুকার্যময় সোনার চেইন দেখা যায় সর্বত্র। পুরুষদের জন্য রেশমি কাপড়, গলার সোনার চেইন ও অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণপ্রবণতা অধিকন্তু এটা হীনমন্যতার ফল।

হযরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) ডানহাতে রেশমি কাপড় ও বামহাতে স্বর্ণ নিয়ে বলেছেন, এই দুটি জিনিস আমার উম্মতের পুরুষদের জন্য হারাম। একই প্রসঙ্গে সুনান নাসায়ীতে আবু মুসা (রা.) এর বরাতে বর্ণনা পাওয়া যায়, উম্মতে মুহাম্মাদিয়ার পুরুষদের ওপর স্বর্ণ ও রেশমি কাপড় পরিধান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এমন বর্ণনাও পাওয়া যায়, যেখানে মেয়েদের জন্যও অধিক পরিমাণে স্বর্ণ ব্যবহারকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষত হযরত ফাতেমাতুয যাহরা (রা.) এর কাছে স্বর্ণের হার দেখে রাসুলের অসন্তোষের দ্বিতীয় কারণ হতে পারে জাতি ও রাষ্ট্রের সম্পদের একটি বড় অংশ এক জায়গায় অনুৎপাদনশীল অবস্থায় পুঁঞ্জিভূত হয়ে থাকবে। একই কারণে ইসলাম অলঙ্কারাদির ওপর জাকাতের বিধান আরোপ করেছে।
একদল জার্মান চিকিৎসক পুরুষ ও নারীর মধ্যে প্রকৃতিগত মিল বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, তাদের হরমোনের গঠনগত অবস্থার মধ্যে কিছু পরিবর্তন ঘটে যায়। ফলে তাদের দৈহিক কাঠামোও খানিকটা বদলে যায়। পুরুষের রক্তে যদি মেয়েলি হরমোন বেড়ে যাওয়ার ফলে এমনটি ঘটতে পারে- এটা অবশ্যই নেতিবাচক অবস্থা।

মহানবী (সা.) যখন কোনো বিষয়ে বারণ করেন অথবা কোনো কাজকে অপছন্দ করেন; এর নেপথ্যে সুস্থতা, পরিচ্ছন্নতা ও মনস্তাত্ত্বিক উপকারিতার একটি সম্পর্ক নিহিত থাকে। যদিও শুরুতে আমরা অনেকেই এটা সম্বন্ধে অনবগত থাকি। একটি উদাহরণ দেখুন, কুকুর কোনো পাত্রে মুখ দিলে পাত্রটি ৭ বার ধুয়ে নেওয়ার জন্য আল্লাহর রাসুলের নির্দেশনা রয়েছে। কমপক্ষে একবার মাটি দিয়ে ধুইয়ে নিতে বলা হয়েছে। বিষয়টির সঙ্গে পবিত্র কুরআনের একটি আয়াতে বিবৃত হুকুমটি মিলিয়ে দেখুন, যেখানে বলা হয়েছে সেই প্রাণীর গোশত হারাম বলা হয়েছে যা কোনো হিংস্র প্রাণী ছিঁড়েফেঁড়ে খাওয়ার চেষ্টা করেছে। এই বিধান থেকে একটি ইঙ্গিত মেলে যে, কুকুর ও অন্যান্য হিংস্র প্রাণীর মুখে এমন কোনো বিষাক্ত জিনিস থাকে যা মানুষের খাদ্যে মিশে গেলে (সুস্থ) মানবদেহে রোগ-ব্যাধি সৃষ্টি হতে পারে। এটা তো সপ্তম শতকের পৃথিবীতে মানুষের জানা ছিলো না। কিন্তু বিজ্ঞানের উন্নতির পর আমরা আজ এর প্রমাণ পেলাম, হিংস্র প্রাণীর লালার মধ্যে বিষাক্ত জীবাণু রয়েছে।

ছেলেদের মধ্যে যারা স্বর্ণালঙ্কার পরে তাদের উদ্দেশ্য হলো মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ। নিজেকে প্রদর্শনের এই ইচ্ছে কেবল পাপই নয় বরং হীনমন্যতার পরিচায়কও। আল্লাহর রাসুল (সা.) যখন এটি বারণ করেছেন, তাহলে আমরা এই ধারণায় উপনীত হতেই পারি যে, এর নেপথ্যে আরও অন্তর্নিহিত কারণ ও কল্যাণ থাকতে পারে।

ইবন্ আবি মালিকা (রা.) হযরত আয়েশা (রা.) এর কাছে সেসব মেয়ে সম্পর্কে জানতে চাইলেন, যারা পুরুষালি জুতো পড়ে। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল সেসব মেয়েকে অভিসম্পাৎ করেছেন যারা পুরুষের বেশভূষা ধারণ করে।

ফ্যাশনগত রুচি বিকৃতি (বিচ্ছিন্নভাবে হঠাৎ) কোনো একজন মেয়ে পুরুষের মতো শার্ট পড়া আর একজন পুরুষের বেনারসির দোপাট্টা পরিধানের বিষয় নয়। বরং একজন মানুষের ভালো-মন্দ ব্যক্তিত্ব ও আচরণগত বৈশিষ্ট্যের বিষয়। কোনো পুরুষের মধ্যে যখন মেয়েলি জিনিসপত্র, সাজসজ্জা ব্যবহারের আকাক্সক্ষা জাগ্রত হবে বুঝতে হবে তার গোড়ায় কোনো হরমোনগত অনুঘটক লুকায়িত থাকার আশঙ্কা থেকে যায়। তখন তার সূতি, জর্জেট বা অন্য ধরনের কাপড়ে স্বাচ্ছন্দবোধ হয় না। এই অবস্থা তার জন্য নানাবিদ মানসিক উপসর্গের পাশাপাশি তার ব্যক্তিত্বকে ধ্বংস করে দেবার কারণ হতে পারে। খুব সাদামাটা এই সংক্ষিপ্ত কথাটি বুঝতে পারলেই হয়- আমি পুরুষ হয়ে মেয়েলি পোশাক পরলে ইসলামের কী আসে যায় ? অথবা এভাবেও বুঝতে পারেন, আমার পোশাক নিয়ে খামোকা ইসলামের এতো মাথাব্যথা কেন হবে ? বিষয়টির গভীরে অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে, এর প্রকৃত কারণ ইসলামের প্রতিটি বিধানে বস্তুত মানুষের কল্যাণই মুখ্য। ইসলাম কোনোভাবেই চায় না তার একজন অনুসারী বিপরীতমুখী দুই ব্যক্তিত্ববোধের টানাপড়েনে বিপর্যস্ত হোক। আমরাও আমাদের একজন বন্ধু বা সহকর্মীর জীবন বেকার ও ব্যর্থ হয়ে যাক এমনটা চাইতে পারি না।

লখনৌ শহরে জান সাহেব নামের একজন কবি বাস করতেন। তিনি কবিতায় ‘তাখাললুস’……রীতি অনুসরণ করতেন। কবিতার আসরে তিনি মেয়েলি পোশাক পরে হাজির হতেন। নারী-সমন্বন্ধীয় কবিতার জন্য শ্রোতাদের কাছ থেকে পুরস্কারও পেতেন। কবি ও শিল্পী হিসেবে তিনিও মোটেও হিসেবে গোণার মতো ছিলেন না। কিন্তু মেয়েলি অঙ্গভঙ্গি, আবেদনময়ী সুর-ছন্দ এবং সুড়সুড়িমূলক হাবভাব দেখিয়ে এক শ্রেণির দর্শকশ্রোতাকে মোহগ্রস্ত করে নিয়েছিলেন। যদি এই কবিতার আসরে মাঝারি মানেরও আরেকজন পুরুষ কবি হাজির থাকতেন তাহলে তার কোনো কবিতায় পুরস্কারের নাগাল পেতো না। মোদ্দাকথা, তার জীবন কোনো সুস্থ মানুষের জীবন ছিলো না। মানসিক অবস্থার বিকৃতির এক পর্যায়ে সে পুরোপুরি পাগল হয়ে যায়।
নবীর শিক্ষায় মানুষের জন্য দীর্ঘায়ু ও সুস্থ জীবনের উদ্দেশ্য নিহিত রয়েছে। মানসিক সুস্থতা প্রসঙ্গে হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত,
‘আল্লাহর রাসুল সেসব পুরুষকে অভিশাপ দিয়েছেন যারা মেয়েদের মতো বেশভূষা পরে এবং সেসব মেয়েদের অভিসম্পাত দিয়েছেন, যারা পুরুষালী বেশ ধারণ করেন।

ম্যাকিংস হেরাসফিল্ড বিকৃত ফ্যাশনরুচির অপকারিতা বুঝে এসেছে বিশ শতকে কিন্তু মহানবী ১৩ শতবছর আগে এই ভীমরতি অনিষ্টের বিষয়ে দুনিয়াকে সতর্ক করেছেন। এর ক্ষয়ক্ষতি ছড়িয়ে পড়ার আগে সমস্যাটিকে গোড়াতে রুখে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে গিয়ে পুরুষদের জন্য মেয়েলি ঢংয়ে আর মেয়েদের জন্য পুরুষালী বেশভূষা গ্রহণের অভ্যাস প্রাথমিক ধাপেই ঠেকিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিত্বকে মানসিক নেতিবাচক উপসর্গ থেকে সুরক্ষার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এবার আপনি সিদ্ধান্ত নিন, প্রকৃত মনস্তত্ত্ববিদ কে ছিলেন ?

অনুবাদ : খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ

পূর্ববর্তি সংবাদসংশোধনের আশায় শেরপুরে দুই গাঁজাসেবিকে তাবলীগে পাঠালেন ওসি
পরবর্তি সংবাদপ্রেস ক্লাবে সংঘর্ষ: বিএনপি-ছাত্রদলের ৪৭ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ১২