নবীপ্রেমের কিছু নমুনা

মাওলানা রাশেদুর রহমান ।।
নবীজিকে ভালবাসা ঈমানের প্রধানতম বিষয়। আনাস রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ পরিপূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার কাছে তার পিতামাতা, সন্তান-সন্ততি ও সকল মানুষের চেয়ে প্রিয় না হব। -সহীহ বুখারী ১৫
ঈমান পূর্ণ হয়েছে কি না তা বোঝার একটি মাপকাঠি হল নবীজিকে ভালবাসা। একবারের ঘটনা। উমর রা. নবীজিকে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনাকে সবচেয়ে বেশি ভালবাসি, তবে নিজের জানের চেয়ে বেশি নয়। নবীজি বললেন, ওহু! তাহলে তো এখনো হয়নি। যার হাতে আমার প্রাণ তাঁর শপথ! যতক্ষণ না আমি তোমার জানের চেয়েও প্রিয় না হব ততক্ষণ তোমার ঈমান পূর্ণ হবে না। উমর কিছুক্ষণ পর বললেন, আল্লাহর শপথ, এখন আপনি আমার কাছে আমার জানের চেয়েও বেশি প্রিয় হয়ে গেছেন। নবীজি বললেন, হাঁ, উমর! এখন তোমার ঈমান পূর্ণ হয়েছে। -সহীহ বুখারী ১৬ নবীজিকে দিল খুলে ভালবাসতে পারলে হাশরের ময়দানে, জান্নাতে তাঁর সংগ পাওয়া যাবে।
আনাস ইবনে মালেক রা. থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রাসূল! কিয়ামত কবে হবে?’ তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “তুমি এর জন্য কি প্রস্তুতি নিয়েছ?’’ সে বলল, তেমন কিছুই না, তবে আমি আল্লাহ ও তাঁর রসূলকে ভালবাসি। তিনি বললেন, তুমি যাকে ভালবাস, তার সাথেই তুমি থাকবে।’’ অন্য বর্ণনায় আছে, আমি বেশি নামাজ-রোযা ও সাদকাহর মাধ্যমে প্রস্তুতি নিতে পরিনি। কিন্তু আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে ভালবাসি। নবীজি বললেন, তুমি যাকে ভালবাস, তার সাথেই তুমি থাকবে।)’’ আনাস বলেন, “যাকে ভালবাস, তার সাথেই তুমি থাকবে” নবীজির এ কথা শুনার পর আমরা যে পরিমাণ আনন্দিত হয়েছি অন্য কোন কিছুতে এত আনন্দ হইনি। আনাস বলেন, আমি ভালবাসি নবীজিকে, আবু বকরকে এবং উমর রা.কে। আর আশা করি, তাঁদেরকে ভালবাসার কারণে তাদের সাথে থাকতে পারব। যদিও তাঁদের মত আমল আমার নাই। -বুখারি ৩৬৮৮, ৬১৬৭, ৬১৭১ সাহাবায়ে কিরাম রা. ছিলেন এ ভালবাসার শীর্ষে। আমরা তাঁদের ভালবাসার কিছু গল্প পড়ব। যেন নবীজিকে ভালবাসার রসদ নিতে পারি, সাহাবীদের জীবন থেকে।
১। পান করেছেন নবীজি, তৃপ্ত হয়েছেন আবু বকর রা. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে রওয়ানা হয়েছেন মদীনার উদ্দেশ্যে। সঙ্গে ছিলেন আবূ বকর (রাঃ)। আবূ বকর (রাঃ) বলেন, আমরা এক রাখালের কাছ দিয়ে যাচ্ছিলাম। সে সময়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন খুব পিপাসার্ত। আমি তখন একটি পাত্রে ভেড়ার দুধ দোহন করলাম। তিনি তা পান করলেন, আমি খুব আনন্দিত হলাম। সত্যি বলতে কি, নবীজির দুধ পান দেখে আমি তৃপ্ত হয়ে গেলাম।- সহীহ বুখারী (ইফা হা নং: ৫২০৬)
২। ফাতিমা রা. আলীকে আবু বকর রা. এর কাছে পাঠালেন, নবীজির মিরাস চেয়ে। আবু বকর বললেন, আলী, নবীর মিরাস তো বন্টণ হয় না। নবীজি বলে গেছেন, ‘আমরা যা রেখে গেছি, তা সদকা হিসেবে বিবেচিত হবে, নবী-পরিবার যতদিন আছে এ সম্পদ থেকে তাদের ভরণপোষোণের ব্যবস্থা করা হবে’। নবীজির যুগে এসব সম্পদ যে নিয়মে খরচ হত আমিও সে নিয়মেই খরচ করব, এতে কোন পরিবর্তন হবে না। আলী রা. তখন অধিকারের কথা বললেন। নবীজির সাথে তাঁদের আত্মীয়তার বিষয়টি সামনে আনলেন। আবু বকর জবাবে বললেন, দেখো আলী, আমার নিজের আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষার চেয়েও আমার কাছে নবীজির আত্মীয়তার সম্পর্কগুলোর গুরুত্ব ও মর্দাযা অনেক বেশি।- সহীহ বুখারী ৩৫০৮
৩। মৃত্যুশয্যায় আবু বকর জিজ্ঞেস করলেন, নবীজি কোনদিন ইন্তেকাল করেছিলেন? আয়েশা জানালেন, সোমবার। তিনি বললেন, আজ কী বার? জবাব এল, সোমবার। তিনি বললেন, হায় যদি আমার মৃত্যু রাতের আগেই হতো! সহীহ বুখারি : ১৩৮৭
৪। ইবনে উমর বলেন, একদিন আব্বাকে বললাম, উসামাকে আমার দ্বিগুণ ভাতা দেন কেন, অথচ নবীজির সাথে তার চেয়ে বেশি যুদ্ধে আমি অংশগ্রহণ করেছি। আব্বাজান হযরত উমর রা. জবাব দিলেন, দেখো, উসামার আব্বা যায়দ তোমার আব্বার চে আল্লাহর রাসূলের বেশি প্রিয় ছিলেন, আর উসামা তোমার তুলনায় আল্লাহর রাসূলের বেশি প্রিয়জন ছিল। আমি আমার মুহব্বতকে রাসূলের মুহব্বতের উপর প্রাধান্য দিতে পারি না।

৫। মক্কা বিজয়ের সময় আব্বাস রা. আবু সুফিয়ানকে নিয়ে এলেন নবীজির কাছে। আবু সুফিয়ান তখনও কাফেরদের সরদার, মুসলমান হননি। উমর রা. আবু সুফিয়ানকে হত্যার অনুমতি চাইলেন। আব্বাস বললেন, উমর, একটু শান্ত হও। আজ আবু সুফিয়ান তোমার গোত্রের কেউ হলে তুমি এমনটি করতে না। উমর বললেন, চুপ করো আব্বাস। শুনো, তোমার ইসলাম গ্রহণ আমার কাছে আমার পিতা খাত্তাবের ইসলামের চেয়েও বেশি আনন্দের ছিল। তা কেন জানো? কারণ আমি জানতাম, তুমি ইসলাম গ্রহণ করলে নবীজি বেশি খুশি হবেন, আমার পিতার ইসলাম গ্রহণের চেয়েও। হায় আমার পিতাও যদি মুসলমান হতেন। – সহীহ মুসলিম ১২১

৬। বদর যুদ্ধে আব্বাস রা. ছিলেন কাফেরদের পক্ষে। বাহ্যিকভাবে তখনো তিনি কাফির। যুদ্ধ শেষে তিনি বন্দী হন মুসলমানদের হাতে। বন্দীদেরকে রাতে বেঁধে রাখা হয়েছিল। আব্বাসকেও বেঁধে রাখা হয়েছিল। চাচাজানের এ করুণ হালত দেখে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছটফট করছিলেন। সাহাবীরা বিষয়টি আঁচ করলেন। আব্বাসসহ অন্য সকল বন্দীর বাঁধন ঢিল করে দিলেন। নবীজি যেন একটু স্বস্তি পেলেন। বন্দীদের মুক্তিপণ নির্ধারণ করা হয় এক থেকে চার হাজার। আব্বাসের মুক্তিপণ নির্ধারিত হয় চার হাজার দিনার। সবচেয়ে বেশি। আনসার সাহাবীরা নবীজির কাছে এসে বললেন, আমরা ‘আমাদের ভাগিনার’ মুক্তিপণ মাফ করে দিতে চাই। (নবীজির ব্যক্তিত্বের প্রতি সম্মানার্থে সাহাবীরা ‘আপনার চাচা’ না বলে ‘আমাদের ভাগিনা’ বলেছেন।) নবীজি তখন বললেন, আব্বাসের এক পয়সাও মাফ করা হবে না, বরং তাঁকে তাঁর ঘনিষ্ট অসচ্ছল আরো দুইজনের মুক্তিপণ দিতে হবে।

৭। বদর যুদ্ধ। নবীজি যুদ্ধের সফ সোজা করছেন। হাতে ছিল একটি তীর। সাওয়াদ রা. এর সামনে এসে দেখেন, তিনি সফের একটু সামনে চলে এসেছেন। হাতের তীর দিয়ে মৃদু খোঁচা দিলেন সাওয়াদকে। সফে সোজা হয়ে দাঁড়াতে বললেন। সাওয়াদ নবীজিকে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনি আমায় কষ্ট দিয়েছেন। আমি প্রতিশোধ নিতে চাই। নবীজি সাওয়াদের হাতে তীর দিলেন। পেট থেকে কাপড় সরালেন। এবার সাওয়াদকে প্রতিশোধ নিতে বললেন। সাওয়াদ নবীজিকে জড়িয়ে ধরলেন এবং চুমু খেতে শুরু করলেন। নবীজি বললেন, সাওয়াদ, এমনটি করলে কেন? তিনি উত্তর দিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, সামনে যুদ্ধ। বাঁচি না মরি জানি না। মৃত্যুর আগে আপনার শরীরের একটু স্পর্শ পাওয়ার জন্য এমনটি করেছি ইয়া রাসূলাল্লাহ!- সীরাতে ইবনে হিশাম ১/৬২৬

৮। একই রকম আরেকটি ঘটনা। উসাইদ ইবনু হুদাইর রা.। আশপাশের মানুষের সাথে কথাবার্তা বলছিলেন এবং মাঝে মধ্যে রসিকতা করে তাদেরকে হাসাচ্ছিলেন। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি কাঠের টুকরা দিয়ে তার পেটে খোঁচা দিলেন। উসাইদ রা. বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনি আমাকে এর বদলা নিতে দিন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ঠিক আছে। আমার থেকে বদলা নাও। উসাইদ বললেন, আপনার গায়ে তো জামা আছে, অথচ আমার গায়ে জামা ছিলো না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর গায়ের জামা খুললেন। তখন উসাইদ রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জড়িয়ে ধরে তাঁর এক পাশে চুমু দিতে লাগলেন, আর বললেন, আপনার বরকত পাওয়ার জন্যই আমি এমনটি করেছি, ইয়া রাসূলাল্লাহ! – সুনানু আবি দাউদ

৯। উহুদ যুদ্ধ শেষ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবীগণ বাড়ি ফিরছিলেন। তারা যখন বনূ দীনার গোত্রের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন এক মহিলার সাথে তাদের সাক্ষাৎ হল, যার স্বামী, ভাই ও পিতা যুদ্ধের ময়দানে শহীদ হয়েছিলেন। ওয়াকিদীর বর্ণনা মতে মহিলার নাম ছিল সুমাইয়া বিনতে কায়েস। লোকজন তাকে আত্মীয়দের মৃত্যু সংবাদ শোনালেন। মহিলা বললেন, নবীজীর কী অবস্থা! তিনি বেঁচে আছেন তো? তারা বললেন, আপনি যেমন কামনা করছেন, আলহামদুলিল্লাহ, তিনি ভাল আছেন! এবার মহিলা বললেন, তাহলে তাঁকে একটু দেখান, আমি তাঁর জ্যোতির্ময় চেহারা একটু দেখে নেই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ইশারা করে তাঁকে দেখানো হল। দেখা মাত্রই তিনি চিৎকার করে বলে উঠলেন- ‘হে আল্লাহর রাসূল! আপনাকে সুস্থ পাবার পর সকল বিপদ আমার কাছে তুচ্ছ।’ অর্থাৎ এখন আর আমার মনে আমার স্বামী, ভাই বা পিতা হারানোর কোনো কষ্ট নেই। আপনাকে সুস্থ পেয়ে সব কিছুই আমি ভুলে গেছি। (আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া ৩/১৮১’ আলকামিল ২/১৬৩)

১০। অষ্টম হিজরীর ঘটনা। ঐতিহাসিক মক্কা বিজয়ের পূর্ব মুহূর্তে একদিন কুরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান মদীনায় হাযির। মদীনায় ঢুকেই তিনি তার কন্যা হযরত উম্মে হাবীবার ঘরে প্রবেশ করলেন। উম্মে হাবীবা ছিলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন সঙ্গিনী। আবু সুফিয়ান বিছানায় বসতে গেলে উম্মে হাবীবা বিছানা গুটাতে শুরু করলেন। বিষয়টি লক্ষ্য করে আবু সুফিয়ান বিস্মিত হলেন। উম্মে হাবীবাকে জিজ্ঞাসা করলেন, মা, আমি কি এ বিছানার উপযুক্ত নই, নাকি এ বিছানা আমার উপযুক্ত নয়? উম্মে হাবীবা বললেন, এটা আল্লাহর রাসূলের বিছানা। আর তুমি মুশরিক, নাপাক। তাই আমি চাইনা যে, তুমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিছানায় বস। এ কথা শুনে আবু সুফিয়ান মেয়ের ঘর থেকে বের হয়ে অন্যত্র চলে গেলেন।-আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ৩/৪৭৩ (গযওয়াতুল ফাতহ)

১১। আনাস (রা.) বলেন ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.) কে দেখেছি, তাঁর চুল মুবারক মুণ্ডন করা হচ্ছে আর তাঁর সাহাবিরা তাঁকে ঘিরে আছে। তাঁরা চাইছিলেন তাঁর একটি চুলও যেন মাটিতে না পড়ে। সবাই হাত পেতে চুল নেওয়ার অপেক্ষা করছিল।’ (মুসলিম : ২৩২৫)।

১২। উহুদ যুদ্ধ। কাফেরদের প্রচণ্ড আক্রমণ চলছে। বৃষ্টির ন্যায় তীর আসছিল নবীজি ও সাহাবীদের প্রতি। ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন আবু তালহা রা.। নবীজির উপর আসা আক্রমণ প্রতিহত করতে লাগলেন। নবীজি সামনের অবস্থা দেখার জন্য মাথা উঁচু করলেন। আবু তালহা রা. বলে উঠলেন ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ, আমার মা-বাবা আপনার জন্য কোরবান হোক! আপনি উঁকি দেবেন না; পাছে আপনার গায়ে কোনো তীর এসে লাগে। আমার বুক আপনার বুকের সামনে উৎসর্গিত।’ (বোখারি : ৩৮১১) সত্যই বলেছেন উরওয়া ইবনে মাসউদ (রা.)। ইসলাম গ্রহণের আগে হুদাইবিয়ার সন্ধির সময় মুশরিকদের পক্ষ হয়ে কথা বলতে গিয়েছিলেন তিনি। রাসুলুল্লাহ (সা.) এর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার পর তিনি নিজ কওমের কাছে এই অনুভূতি পেশ করেছিলেন ‘আমি অনেক রাজা-বাদশাহর কাছে প্রতিনিধি হয়ে গিয়েছি। কায়সার, কিসরা ও নাজাশির দরবারেও গিয়েছি। আল্লাহর কসম! মুহাম্মদ (সা.) কে তার সঙ্গীরা যেমন ভক্তি করে, কোন বাদশাহর প্রতি এমন ভক্তি আমি আর কোথাও দেখিনি। আল্লাহর কসম! তিনি থুতু ফেললে তাঁর সঙ্গীদের কেউ না কেউ তা হাতে নিয়ে সঙ্গীদের চেহারায় ও শরীরে মেখে ফেলে। তিনি যখন কোন আদেশ করেন, তখন তারা তাঁর আদেশ পালনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আর যখন তিনি অজু করেন তখন তাঁর ওজুতে ব্যবহৃত পানি পাওয়ার জন্য প্রায় লড়াই বেধে যাওয়ার মত অবস্থা হয়ে যায়।’ -সহীহ বুখারি : ২৫৮১

হে আল্লাহ, নবীজিকে সাহাবীদের মত করে ভালবাসার তাওফীক দিন। রাদিয়াল্লাহু আনহুম আজমাঈন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

লেখক: খতীব, বুয়েট কেন্দ্রীয় মসজিদ ঢাকা

পূর্ববর্তি সংবাদএমপি হোস্টেলে তেলাপোকা-উইপোকার উপদ্রব, সংসদ সদস্যরা ক্ষুব্ধ
পরবর্তি সংবাদই-কমার্সে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা